সাম্প্রতিক বছর সমূহের (........ বছরের) প্রধান অর্জন সমূহঃ
প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব উপলদ্ধি করে বর্তমান সরকার শান্তিগঞ্জ উপজেলার .........টি রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করে । সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদ ...... শ্রেণীতে উন্নীতকরণসহ সহকারি শিক্ষকদের বেতন স্কেল এক ধাপ উন্নীত করে। শিক্ষক: শিক্ষার্থী এবং শিক্ষার্থী: শ্রেণীকক্ষের অনুপাত হ্রাসকরণের লক্ষ্যে এ উপজেলার নতুন পদ সৃষ্টিসহ .......... জন শিক্ষক নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। শতভাগ ভর্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালুকরা হয়েছে। বাস্তব চাহিদার আলোকে প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ০১টি করে দপ্তরী কাম প্রহরী মোট ......টি পদ্ সৃজন করা হয়েছে তন্মধ্যে ...........টি বিদ্যালয়ে ইতোমধ্যে দপ্তরী কাম প্রহরী নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে এবং অবশিষ্ট বিদ্যালয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন। বিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে নলকুপ স্থাপন ..........টি এবং ওয়াশবল্ক ..........টি নিমার্ণ করা হয়েছে। বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনের লক্ষ্যে সকল শিক্ষার্থীর মধ্যে ........... টি বিনামূল্যে পাঠ্য পুস্তক বিতরণ করা হযেছে। তাছাড়া ঝরেপড়া রোধসহ প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনের লক্ষ্যে দরিদ্র পরিবারের শিক্ষা সহায়তা কার্যক্রমের আওতায় ........... জন শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি দেওয়া হয়েছে। ........... টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্টুডেন্ট কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। বিদ্যালয় ভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে ..........টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল লেভেল ইমপ্রুভমেন্ট প্ল্যান (SLIP) বাস্থবায়নের জন্য বিদ্যালয় প্রতি বাৎসরিক .................../- থেকে ০০০০০/- টাকা করে বরাদ্দ প্রদান করা হচ্ছে। ২০০.... সাল থেকে নিয়মিত ভাবে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা গ্রহণ করা হচ্ছে। ২০১২ সাল হতে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালিত হয়ে আসছে। ফলশুতিতে ২০.......সালে শান্তিগঞ্জ উপজেলার বঙ্গবন্ধু গোল্ড কাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহন করেছে।
নিম্নে সংক্ষিপ্ত আকারে অর্জনগুলো:
১। শান্তিগঞ্জ উপজেলার শতভাগ বিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান (প্রায়)।
২। শান্তিগঞ্জ উপজেলার শতভাগ বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও মান্টিমিডিয়া প্রজেক্টর প্রদান ।
৩। প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা-২০১৯ তে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে ।
৪। শতভাগ মিড-ডে মিল চালুকরণ।
৫। ঝড়ে পড়ার হার হ্রাস।
৬। শতভাগ ভর্তি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস